অনন্ত জলিল

বাংলাদেশী অভিনেতা, প্রযোজক ও ব্যবসায়িক ব্যক্তিত্ব

অনন্ত জলিল একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র পরিচালক, প্রযোজক, অভিনেতা ও ব্যবসায়ী। জলিল ১৯৯৯ সালে একজন ব্যবসায়ী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি ২০১০ সালে খোঁজ-দ্যা সার্চ সিনেমার মাধ্যমে ঢালিউডের চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করেন।

অসম্ভবকে সম্ভব করাই অনন্তর কাজ
  • অসম্ভবকে সম্ভব করাই অনন্তর কাজ
  • কাজ যে করবে তার সমালোচনা থাকবেই। যে কাজ করে না, তাকে নিয়ে আলোচনা বা সমালোচনারও কিছু নেই।
  • অনেকেই আমাকে পছন্দ করেন না, তারা আমার সমালোচনা করেন। যারা আমার সমালোচনা করেন তাদের উদ্দেশ্যে বলব, আমার সমালোচনা করার আগে অনন্ত জলিল হয়ে দেখাও। আমার মতো হয়ে দেখাও। আমি অশিক্ষিত নই, আনস্মার্ট নই। আমি ম্যানচেস্টার ইউনিভার্সিটি থেকে পড়ালেখা করে এসেছি। আমি নিজে একজন সিআইপি। আমি ব্যবসা ডেভেলপ করেছি। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আমার অবদান আছে।
  • হায় হায়, আমি তো রোজা!
  • এতদিন আমি যা করেছি, ভুল করেছি। সম্পূর্ণভাবে আমি ভুল করেছি এই দেশে। আপনারা আমাকে বদলে দিয়েছেন। এখন অন্যান্য সেলিব্রিটির মতো আমিও থাকার চেষ্টা করব। অনন্ত জলিলকে আপনারা মেরে ফেলেছেন এবার। এ ব্যাপারে আপনাদের ধন্যবাদ, আমার চোখ খুলে দেয়ার জন্য।
    • ২০২২ সালে দিন: দ্য ডে চলচ্চিত্রের পরিচালক মোর্তেজা অতাশ জমজমের ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা কিছু তথ্য নিয়ে এর বাজেট ৪ কোটি টাকা বলে সমালোচনা করার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে, অনন্ত জলিলকে আপনারা মেরে ফেলেছেন: অনন্ত
  • আমি প্রায় সময়ই মিথ্যে কথা বলি আমার বউয়ের সঙ্গে। বউ আমাকে জিজ্ঞেস করে, এই তুমি কখন বের হবা? তখন বলি, এই তো ১ ঘণ্টার মধ্যে বের হচ্ছি। ১ ঘণ্টা শেষ হলে আবারও যখন বউ জিজ্ঞেস করে তখন আমি বলি, এই তো আর ১০ মিনিটের মধ্যে বের হব। এই ধরনের মিথ্যা কথা বলি আমার বউয়ের সঙ্গে।

অনন্ত জলিলকে নিয়ে উক্তি

সম্পাদনা
  • মিস্টার অনন্ত জলিল আপনি হয়তো জানেন না। আজ থেকে প্রায় ৩০ বছর আগেই অসংখ্য আন্তর্জাতিক ব্যবসা সফল চলচ্চিত্রে আমি দাপটের সাথে অভিনয় করেছি। সেখানে তুরস্ক ইরাক ইন্ডিয়া পাকিস্তান নেপাল শ্রীলঙ্কা থাইল্যান্ড হংকংসহ পাকিস্তানের আরো নিজস্ব ৩টি ভাষা উর্দু পাঞ্জবি পস্তু ভাষার ব্যবসা সফল বহু চলচ্চিত্রে সুনামের সাথে আমি অভিনয় করেছি। বাংলাদেশ থেকে একমাত্র ববিতা আপা, আমি ও রোজিনা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অসংখ্য কাজ করেছি। তাই কিছু বলার আগে একটু ভেবে নিবেন আর বাংলা চলচ্চিত্র ও আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র সম্পর্কে কিছুটা অনুধাবন করবেন।
  • অনন্ত-বর্ষার সিনেমায় দর্শক বিনোদন পান, এটা নিশ্চিত। অনন্ত যখন কাঁদেন দর্শক তখন হাসেন, অনন্ত যখন প্রেমের কথা বলেন তখনো দর্শক হাসেন।
  • একজন অভিনেতা হিসেবেই অনন্ত জলিলকে সবাই চেনে। কথা হচ্ছে তাঁর অভিনয় সত্তা নিয়ে। তিনি কি হিরো আলমের চেয়ে ভালো অভিনয় করেন? তাঁর অভিনয় তো আমার কাছে খুবই কাঁচা, দুর্বল এমনকি কখনো কখনো হাস্যকর মনে হয়।
    • ১৭ জুলাই ২০২০-এ মহাকালে রেখাপাতে স্বকৃত নোমান, প্রসঙ্গ হিরো আলম বনাম অনন্ত জলিল- স্বকৃত নোমান
  • অনন্ত জলিলকে অসম্মান করা উচিত নয়। তাঁর সঙ্গে প্রথম কাজ করছি। প্রথম থেকেই দেখছি তিনি মানুষকে সম্মান জানাতে পছন্দ করেন। আমাকে যথেষ্ট সম্মান জানিয়েছেন। তাঁর সঙ্গে মিশে ভালো লেগেছে। এখন পর্যন্ত তাঁর মধ্যে মন্দ কিছু পাইনি। আমার মনে হয় কিছু মানুষ অনন্ত জলিলকে নিয়ে অযথা ট্রল করে। সবাইকে সবার মতো থাকতে দেওয়া উচিত।

আরও দেখুন

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা