অনিল ঘড়াই
ভারতীয় লেখক
কথাশিল্পী অনিল ঘড়াই (১ নভেম্বর, ১৯৫৭—২৩ নভেম্বর, ২০১৪) ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের একজন বাঙ্গালী সাহিত্যিক। বাংলা সাহিত্যে তার অবস্থান অনন্য। দলিত ও প্রান্তিক মানুষদের নিয়ে সাহিত্যচর্চার সুবাদে তাকে অন্ত্যজ জীবনের রূপকার বলা হয়ে থাকে।
উক্তি
সম্পাদনা- শান্তিতে যে ঘুমোতে পারে তার মত সুখী মানুষ কে আছে এই ভুবনে?
- মেঘ জীবনের তৃষ্ণা, পৃষ্ঠা ৯ মেঘ জীবনের তৃষ্ণা
- সংসারে সবাই সব সুখ পায় না। কেউ কেউ অসুখ নিয়ে ছেইরে হয়ে যায়-
- মেঘ জীবনের তৃষ্ণা, পৃষ্ঠা ১০ মেঘ জীবনের তৃষ্ণা
- পুরনো গাছ, পুরনো চালের কদরই আলাদা।
- মেঘ জীবনের তৃষ্ণা, পৃষ্ঠা ১০ মেঘ জীবনের তৃষ্ণা
- মুখচোরা মানুষ কিল খেয়েও ঠোটের হাসি জিইয়ে রাখে। নিজের বুক উজাড় করে সে অন্যের বুক ভরে দেয়। এ কেমন মানুষের ধর্ম?
- মেঘ জীবনের তৃষ্ণা, পৃষ্ঠা ১১ মেঘ জীবনের তৃষ্ণা
- আধা দামে মাল বেচে সুখ নেই। মেহনতের ধন নেয্য মূল্যে বিকোন উচিত।
- মেঘ জীবনের তৃষ্ণা, পৃষ্ঠা ১৩ মেঘ জীবনের তৃষ্ণা
- মরা পেট কথা শোনে না। নিশির ডাকের মত টেনে আনে।
- মেঘ জীবনের তৃষ্ণা, পৃষ্ঠা ১৪ মেঘ জীবনের তৃষ্ণা
- মাথায় রক্ত চড়ে গেলে সহজে তা স্বাভাবিক হয় না।
- মেঘ জীবনের তৃষ্ণা, পৃষ্ঠা ১৮ মেঘ জীবনের তৃষ্ণা
- যে অপমান, আঘাত রক্তের ভেতর ঢুকে যায় তাকে সহজে মন থেকে মুছে ফেলা যায় না।
- মেঘ জীবনের তৃষ্ণা, পৃষ্ঠা ২৩ মেঘ জীবনের তৃষ্ণা
- বয়স হলে কথা বলার ক্ষিদে বাড়ে, ভাত ফোটার মতো শব্দগুলো বিজবিজ করে ঠোটের উপর, ভেঙে দেয় বাঁধ, হাল্কা করে দেয় বুকের বোঝা।
- সামনে সাগর, পৃষ্ঠা ১০ সামনে সাগর
- মাটি ফাটলে মানুষেরও ভাগ্য ফাটে। সেই ফাটলে লুকিয়ে থাকে দুঃখের কেউটে সাপ। তাকে ডরলে চলবে না, রুখে দীড়াও।
- সামনে সাগর, পৃষ্ঠা ২৭ সামনে সাগর
- কোন মানুষটার না রোগজ্বালা হয়? রোগজ্বালা হলে কি তারে ফেলে দিতে হয় মরা-কুকুর ছাগলের মতো?
- সামনে সাগর, পৃষ্ঠা ২৭ সামনে সাগর
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিপিডিয়ায় অনিল ঘড়াই সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।