আলো
কণা ও তরঙ্গ রূপে বিরাজমান শক্তির প্রকারভেদ
আলো হলো চোখে দেখা যায় এমন তরঙ্গদৈর্ঘ্য বিশিষ্ট একধরনের তড়িচ্চুম্বকিয় বিকিরণ।আলোর বেগ মাধ্যমের ঘনত্বের ব্যস্তানুপাতিক। শুন্য মাধ্যমে আলোর বেগ সবচেয়ে বেশি, আলোর বেগ অসীম নয়। শূন্যস্থানে আলোর বেগ প্রতি সেকেন্ডে ২৯,৯৭,৯২,৪৫৮ মিটার বা ১,৮৬,০০০ মাইল। কোন ভাবেই আলোর গতিকে স্পর্শ করা সম্ভব নয়। আলোর বেগ ধ্রুব। দৃশ্যমান আলো মূলত তড়িৎ চুম্বকীয় বর্ণালির ছোট একটি অংশ মাত্র। মানুষ ৪০০ ন্যানোমিটার থেকে ৭০০ ন্যানোমিটার তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের তড়িৎ চুম্বকীয় তরঙ্গ দেখতে পায় ।
উক্তি
সম্পাদনা- ۞ اَللّٰهُ نُوۡرُ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضِ ؕ مَثَلُ نُوۡرِهٖ كَمِشۡكٰوةٍ فِيۡهَا مِصۡبَاحٌ ؕ الۡمِصۡبَاحُ فِىۡ زُجَاجَةٍ ؕ اَلزُّجَاجَةُ كَاَنَّهَا كَوۡكَبٌ دُرِّىٌّ يُّوۡقَدُ مِنۡ شَجَرَةٍ مُّبٰـرَكَةٍ زَيۡتُوۡنَةٍ لَّا شَرۡقِيَّةٍ وَّلَا غَرۡبِيَّةٍ ۙ يَّـكَادُ زَيۡتُهَا يُضِىۡٓءُ وَلَوۡ لَمۡ تَمۡسَسۡهُ نَارٌ ؕ نُوۡرٌ عَلٰى نُوۡرٍ ؕ يَهۡدِى اللّٰهُ لِنُوۡرِهٖ مَنۡ يَّشَآءُ ؕ وَ يَضۡرِبُ اللّٰهُ الۡاَمۡثَالَ لِلنَّاسِؕ وَاللّٰهُ بِكُلِّ شَىۡءٍ عَلِيۡمٌ ۙ ٣٥
- অর্থ: আল্লাহ নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের জ্যোতি, তাঁর জ্যোতির উদাহরণ যেন একটি কুলঙ্গি, যাতে আছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি একটি কাঁচপাত্রে স্থাপিত, কাঁচপাত্রটি উজ্জ্বল নক্ষত্র সদৃশ্য। তাতে পুতঃপবিত্র যয়তুন বৃক্ষের তৈল প্রজ্বলিত হয়, যা পূর্বমুখী নয় এবং পশ্চিমমুখীও নয়। অগ্নি স্পর্শ না করলেও তার তৈল যেন আলোকিত হওয়ার নিকটবর্তী। জ্যোতির উপর জ্যোতি। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথ দেখান তাঁর জ্যোতির দিকে। আল্লাহ মানুষের জন্যে দৃষ্টান্তসমূহ বর্ণনা করেন এবং আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।
- কুরআন ২৪:৩৫ (অনুবাদ করেছেন মুহিউদ্দীন খান)
- অর্থ: আল্লাহ নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের জ্যোতি, তাঁর জ্যোতির উদাহরণ যেন একটি কুলঙ্গি, যাতে আছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি একটি কাঁচপাত্রে স্থাপিত, কাঁচপাত্রটি উজ্জ্বল নক্ষত্র সদৃশ্য। তাতে পুতঃপবিত্র যয়তুন বৃক্ষের তৈল প্রজ্বলিত হয়, যা পূর্বমুখী নয় এবং পশ্চিমমুখীও নয়। অগ্নি স্পর্শ না করলেও তার তৈল যেন আলোকিত হওয়ার নিকটবর্তী। জ্যোতির উপর জ্যোতি। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথ দেখান তাঁর জ্যোতির দিকে। আল্লাহ মানুষের জন্যে দৃষ্টান্তসমূহ বর্ণনা করেন এবং আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।
- আর আলোকিত হলো যমীন তার প্রভুর আলোতে।
- সূরা আয-যুমারঃ ৬৯
- যদি তিনি তাঁর পর্দা খুলতেন তবে তাঁর সৃষ্টির যতটুকুতে তাঁর নজর পড়ত সবকিছু তাঁর চেহারার আলোর কারণে পুড়ে যেত।
- [মুসলিমঃ ২৯৩-২৯৫]
- পৃথিবীর আলো প্রধানত দুটি উৎস থেকে আসে, সূর্য এবং ছাত্রের বাতি।
- ক্রিশ্চিয়ান নেস্টেল বোভি, অন্তর্দৃষ্টি এবং চিন্তার সারাংশ (১৮৬২), ভলিউম II, p. ১৬.
- এবং ঈশ্বর বললেন: "আলো হোক" এবং সেখানে আলো ছিল।
- আমি বিশ্বের আলো। যে আমাকে অনুসরণ করে সে কোনভাবেই অন্ধকারে পতিত না, বরং জীবনের আলোর অধিকারী হবে।
- এবং আলো অন্ধকারে জ্বলজ্বল করে; অন্ধকার তা বুঝতে পারেনা৷
- জন ধর্মপ্রচারক, জন ১:৫ (KJV).
- যে মন্দ কাজ করে সে আলোকে ঘৃণা করে, আলোর কাছে আসতে চায় না, পাছে তার কাজের তিরস্কার করা হয়৷ কিন্তু যে ভালো কাজ করে সে আলোর কাছে আসতে আসে, যেন তার কাজগুলো সকলের কাছে প্রকাশ পায়।
- গস্পেল অফ জন ৩:২০-২১ কে জে ভি
- জাতি তোমার আলোয় যাবে এবং রাজা আপনার উজ্জ্বল জাঁকজমকপূর্ণ.
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিপিডিয়ায় আলো সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।