স্যার উইলিয়াম ওসলার (জন্ম জুলাই ১২, ১৮৪৯ – ডিসেম্বর ২৯, ১৯১৯) কানাডিয়ান চিকিৎসক এবং জন হপকিনস হসপিটালের চারজন প্রতিষ্ঠাতার একজন। তিনিই প্রথম চিকিৎসকদের বিশেষ প্রশিক্ষণের জন্য রেসিডেন্সি প্রোগ্রামের আয়োজন করেন এবং কেবলমাত্র শ্রেণীকক্ষে শিক্ষালাভের পরিবর্তে হাসপাতালে রোগীর পাশে থেকে জ্ঞানার্জনের উদ্যোগ নেন। তাকে প্রায়ই আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের জনক হিসেবে অভিহীত করা হয়। চিকিৎসক হওয়ার পাশাপাশি তিনি একজন ইতিহাসবিদ এবং সুনামধন্য লেখকও। তিনি কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং গ্রেট ব্রিটেনে অনুশীলন ও শিক্ষাদান করেছিলেন। তার বই দ্য প্রিন্সিপালস অ্যান্ড প্র্যাকটিস অফ মেডিসিন (১৮৯২) একটি নেতৃস্থানীয় পাঠ্যপুস্তক ছিল।

বিজ্ঞানে কৃতিত্ব সেই ব্যক্তির কাছে যায় যিনি বিশ্বকে বিশ্বাস করেন, সেই ব্যক্তির কাছে নয় যার কাছে ধারণাটি প্রথম ঘটে।
  • বিজ্ঞানে কৃতিত্ব সেই ব্যক্তির কাছে যায় যিনি বিশ্বকে বিশ্বাস করেন, সেই ব্যক্তির কাছে নয় যার কাছে ধারণাটি প্রথম ঘটে।
  • আগামীকালের জন্য সেরা প্রস্তুতিগ্রহণ হলো আজকের কাজ ঠিকভাবে করা।
    • জ্যাকোব মরটন রচিত লাইফটাইম স্পিকারস এনসাইক্লোপিডিয়া (১৯৬২) (পৃ. ৫৭৫)
  • অজ্ঞতা যত বেশি হবে, গোঁড়ামিও তত বেশি হবে।
  • সাবান এবং পানি এবং সাধারণ জ্ঞান হলো সেরা জীবাণুনাশক।
    • রবার্ট বেনেট বিন রচিত Sir William Osler : Aphorisms from His Bedside Teachings and Writings (১৯৬১), পৃষ্ঠা ১৩৪।
  • ওষুধ সেবনের ইচ্ছাই সম্ভবত সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য যা মানুষকে পশু থেকে আলাদা করে।
    • হার্ভে কুশিং রচিত The Life of Sir William Osler [স্যার উইলিয়াম ওসলারের জীবনী] (১৯২৫) (খণ্ড ২, পৃষ্ঠা ৩৪২)

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা