গ্যালিলিও গ্যালিলেই

জ্যোতির্বিজ্ঞানী

গ্যালিলিও গ্যালিলেই (জন্ম: ১৫ ফেব্রুয়ারি, ১৫৬৪ - মৃত্যু: ৮ জানুয়ারি, ১৬৪২) একজন ইতালীয় পদার্থবিজ্ঞানী, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, গণিতজ্ঞ এবং দার্শনিক যিনি বৈজ্ঞানিক বিপ্লবের সঙ্গে বেশ নিগূঢ়ভাবে সম্পৃক্ত। তার সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য অবদানের মধ্যে রয়েছে দূরবীক্ষণ যন্ত্রের উন্নতি সাধন যা জ্যোতির্বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে সবচেয়ে বড়ো ভূমিকা রেখেছে, বিভিন্ন ধরনের অনেক জ্যোতির্বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ, নিউটনের গতির প্রথম এবং দ্বিতীয় সূত্র, এবং কোপারনিকাসের মতবাদের পক্ষে একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ।

আমার প্রিয় কেপলার, তুমি এখানকার বিদ্বানদের সম্পর্কে কী বলবে, যারা এএসপির প্রাঞ্জলতায় পরিপূর্ণ, দূরবীন দিয়ে এক নজর দেখতে অটলভাবে অস্বীকার করেছে? আমরা এটা কি করব? আমরা কি হাসব, নাকি কাঁদব?
  • আমার প্রিয় কেপলার, তুমি এখানকার বিদ্বানদের সম্পর্কে কী বলবে, যারা এএসপির প্রাঞ্জলতায় পরিপূর্ণ, দূরবীন দিয়ে এক নজর দেখতে অটলভাবে অস্বীকার করেছে? আমরা এটা কি করব? আমরা কি হাসব, নাকি কাঁদব?
    • জোহানেস কেপলারের চিঠি (১৬১০), যেমনটি জর্জিও ডি স্যান্টিলানা দ্বারা দ্য ক্রাইম অফ গ্যালিলিও (১৯৫৫) এটি উদ্ধৃত করেছেন
  • যে-মহাবিশ্বকে আমি বাড়িয়ে দিয়েছিলাম সহস্র গুণে, তা সংকুচিত হয়ে আজ হয়ে উঠেছে আমার ক্ষীণ শরীরের সমান।
    • ১৬৩৭ সালে গ্যালিলিও গ্যালিলেই অন্ধ হয়ে যান। তারপর তিনি গভীর বেদনায় এটি উদ্ধৃত করেন
  • বৈজ্ঞানিক রীতি অস্বীকার করে যে-কোনো স্ববিরোধ মেনে চলা সম্ভব।
    • মহাবিশ্ব-হুমায়ুন আজাদ; প্রকাশক- ওসমান গণি আগামী প্রকাশনী, ৩৬ বাংলাবাজার, ঢাকা; প্রকাশসাল- ফেব্রুয়ারি ২০০০ খ্রিস্টাব্দ; পৃষ্ঠা ৯৯-১০০।
  • আমরা কাউকে কোনো কিছু শেখাতে পারি না। তার ভেতরের গুণটাই চোখের গোচরে আনতে সাহায্য করি মাত্র।
  • যদি এই মহাবিশ্বকে তুমি জানতে চাও, তাহলে তা যে ভাষায় লেখা হয়েছে সে ভাষায় পড়তে চেষ্টা কর। আর তা হচ্ছে, গণিত।
  • আমি কখনও এত মূর্খ মানুষের সঙ্গে পরিচিত হইনি, যার থেকে কিছু শেখা না যায়।
  • নিজেকে চিনতে পারাটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় জ্ঞান।
  • যখন বিবেক আমাদের হতাশ করে, তখনই কারণের উদ্ভব ঘটে।
  • মানুষ হিসেবে আমাদের সবার উচিত একটি বাক্যকে সহজভাবে স্বীকার করে নেয়া। আর তা হচ্ছে, “আমি জানি না।”

তাঁর সম্পর্কে উক্তি

সম্পাদনা
  • গ্যালিলিও ছিলেন একজন গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, ও বিজ্ঞানের সাথে অন্ধ ধর্মের বিরোধের প্রতীক।

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা