ভারতের সংবিধান

ভারতের সর্বোচ্চ আইন

ভারতের সংবিধান ভারতের সর্বোচ্চ আইন। এই সংবিধানে বাহুকক্ষবিশিষ্ট সরকারব্যবস্থা গঠন, কার্যপদ্ধতি, আমলাতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদ, গোত্রীয় স্বাতন্ত্র্যবাদ, সমকামী অধিকারত্ববাদ, ক্ষমতা ও কর্তব্য নির্ধারণ; মৌলিক অধিকার, নির্দেশমূলক নীতি, এবং নাগরিকদের কর্তব্য নির্ধারণের মাধ্যমে দেশের মৌলিক রাজনৈতিক আদর্শের রূপরেখাটি নির্দিষ্ট করা হয়েছে। এটি বিশ্বের কোনো দেশের সবচেয়ে বড় লিখিত সংবিধান।

২০১৫ ভারতের পোস্টেজ স্ট্যাম্পে ভীমরাও রামজি আম্বেদকর ও ভারতের সংবিধান।
  • আমরা ভারতের জনগণ ভারতকে একটি সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক সাধারণতন্ত্র রূপে গড়িয়া তুলিতে, এবং উহার সকল নাগরিক যাহাতে:
সামাজিক, আর্থনীতিক এবং রাজনীতিক ন্যায়বিচার;
চিন্তার, অভিব্যক্তির, বিশ্বাসের, ধর্মের ও উপাসনার স্বাধীনতা;
প্রতিষ্ঠা ও সুযোগের সমতা
নিশ্চিতভাবে লাভ করেন;
এবং তাঁহাদের সকলের মধ্যে
ব্যক্তি-মর্যাদা ও জাতীয় ঐক্য ও সংহতির আশ্বাসক ভ্রাতৃভাব বর্ধিত হয়;
তজ্জন্য সত্যনিষ্ঠার সহিত সংকল্প করিয়া আমাদের সংবিধান সভায় অদ্য, ২৬শে নভেম্বর, ১৯৪৯ তারিখে, এতদ্দ্বারা এই সংবিধান গ্রহণ করিতেছি, বিধিবদ্ধ করিতেছি এবং আমাদিগকে অর্পণ করিতেছি।
  • ইন্ডিয়া, অর্থাৎ ভারত, রাজ্যসমূহের সংঘ হইবে।
  • সংঘের সরকারী ভাষা দেবনাগরী লিপিতে হিন্দী হইবে। সংঘের সরকারী প্রয়োজনে ব্যবহার্য সংখ্যাসমূহের রূপ হইবে ভারতীয় সংখ্যাসমূহের আন্তর্জাতিক রূপ।

আরও দেখুন

সম্পাদনা