ভূত
অপদেবতা বিশেষ
প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, ভূত, প্রেতাত্মা বা অশরীরী হল মৃত ব্যক্তির আত্মা যা জীবিত ব্যক্তিদের সামনে দৃশ্য, আকার গ্রহণ বা অন্য কোনো উপায়ে আত্মপ্রকাশ করতে সক্ষম। ভৌতিক অভিজ্ঞতার গল্প প্রায়শই শোনা যায়। এই সকল বিবরণীতে ভূতকে নানাভাবে বর্ণনা করা হয়েছে: কখন অদৃশ্য বা অস্বচ্ছ বায়বীয় আকারে, কখনও বা বাস্তবসম্মত সপ্রাণ মানুষ বা জীবের আকারে। প্রেতাত্মার সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করে ভবিষ্যদ্বাণী করার বিদ্যাকে নেক্রোম্যান্সি বা কালো জাদু বলা হয়ে থাকে।
ভূত নিয়ে উক্তি
সম্পাদনা- গভীর রাতে যদি ছায়া ছায়া কোন মূর্তি এসে বলে ‘আমি ভূত’। তবু আমি বিশ্বাস করবো না। ভাববো হেলুসিনেশন। দৃষ্টি বিভ্রম। তবুও ভাবতে ভালো লাগে আমাদের মতো এরাও চারপাশে আছে। এদের নিয়ে লেখা গা ছমছমে গল্প পড়তে ভালো লাগে- ভূতের গল্প লিখতে ভালো লাগে।
- হুমায়ুন আহমেদ [১]
- জীবনে অনেক জিনিস ঘটে, যাহার কোনো যুক্তিসংগত কারণ খুঁজিয়া পাওয়া যায় না। তাহাকে আমরা অতিপ্রাকৃত বলিয়া অভিহিত করি। জানি না, হয়তো খুঁজিতে জানিলে তাহাদের সহজ ও সম্পূর্ণ স্বাভাবিক কারণ বাহির করা যায়। মানুষের বিচার-বুদ্ধি ও অভিজ্ঞতালব্ধ কারণগুলি ছাড়া অন্য কারণ হয়তো আমাদের থাকিতে পারে; ইহা লইয়া তর্ক উঠাইব না। শুধু এইটুকু বলিব, সেরূপ কারণ যদিও থাকে, আমাদের মতো সাধারণ মানুষের দ্বারা তাহা আবিষ্কার হওয়া সম্ভব নয় বলিয়াই তাহাদিগকে অতিপ্রাকৃত বলা হয়।
- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় [২]
ভূতদের উক্তি
সম্পাদনা- হাউ মাউ খাউ, মানুষের গন্ধ পাউ [৩]
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিপিডিয়ায় ভূত সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।