সুকোমল বড়ুয়া
বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ
সুকোমল বড়ুয়া হলেন একজন বাংলাদেশী শিক্ষাবিদ। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পালি ও বুড্ডিস্ট স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক। শিক্ষাক্ষেত্রে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ২০০৬ সালে একুশে পদক প্রদান করে।
উক্তি
সম্পাদনা- যাদেরকে আওয়ামী লীগ এতোদিন ভোট ব্যাংক হিসেবে বিবেচনা করতো সেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায় হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীস্টান-নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী এখন আর তাদের সঙ্গে নেই। কারণ আওয়ামী লীগ সরকার তাদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
- জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে একটি আলোচনা সভায়, বিএনপি ফিরে আসবে নতুন উদ্যমে, বাংলানিউজ২৪.কম, ৩১ জানুয়ারি ২০১৪
- মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনার জন্য সংগ্রাম করতে হবে।
- ২০২০ সালে রাঙ্গুনিয়ায় একটি অনুষ্ঠানে, ভোটাধিকারের জন্য সংগ্রাম করতে হবে-ড. সুকোমল বড়ুয়া, দৈনিক প্রিয় চট্টগ্রাম
- আমাদের জয় সুনিশ্চিত। বিজয় আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে, কেউ হতাশ হবেন না। আমরা খুব জলদিই আমাদের বিজয় অর্জন করবো।
- বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের উদ্দেশ্যে সরকারবিরোধী আন্দোলন সম্পর্কে জাতীয় প্রেস ক্লাবে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায়, বিজয় আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে: সুকোমল বড়ুয়া, সময় সংবাদ, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
- আওয়ামী দুঃশাসন দেশকে গ্রাস করে ফেলেছে। বর্তমান সময়টা জাতির জন্য সবচেয়ে সঙ্কটময়। এ সময়ে মানুষের ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা অনেক চ্যালেঞ্জের। আজকে দেশের মানুষ শান্তিতে নেই। গত ১৭ বছরে কর্তৃত্ববাদী সরকারের মানবাধিকার লঙ্জান ও অন্যায়ের শিকার হয়েছে বিএনপিসহ দেশের মানুষ। প্রতিহিংসার কারণে শাসকগোষ্ঠী বেগম খালেদা জিয়াকে গৃহবন্দী করে বিনা চিকিৎসায় মুমুর্ষু অবস্থায় রেখেছে। তাই দেশে শান্তি আনতে হলে আওয়ামী ডামি সরকারকে বিদায় করতে হবে। শান্তি তখনই আসবে যখন আওয়ামী লীগ বিদায় হবে।
- চট্টগ্রামে আসন্ন বৌদ্ধ পূর্ণিমা উদযাপন ও জাতীয়তাবাদী বৌদ্ধ ঐক্য ফ্রন্টের কমিটি গঠনকল্পে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় বক্তব্য দানকালে, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে সব ধর্মের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে: ড. সুকোমল বড়ুয়া, নয়া দিগন্ত, ২০ এপ্রিল ২০২৪
- আজকের সমাজ ও বিশ্বে দৃষ্টি নিবদ্ধ করলেই ব্যথিত হই, কষ্ট পাই। মুক্তিকামী ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরাইলি হত্যাযজ্ঞ, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ বিশ্ববাসীকে স্তম্ভিত করেছে। আজ সর্বত্র সংঘাত, হিংসা, প্রতিহিংসা, দ্বেষ ও জিঘাংসা। এগুলো মানবিক আচরণ হতে পারে না। কোনো ধর্মই এগুলো শেখায়নি। এসব আচরণ মানুষের চিত্তকে কলুষিত করে এবং দেহ ও মনকে করে পীড়িত।
- ২২ মে ২০২৪ সালে যুগান্তরে প্রকাশিত কলামে, অহিংসা ও মানবতার জয় হোক
- গণমাধ্যমকে মুক্তভাবে কথা বলার সুযোগ দিতে হবে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতাই গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে পারে। গণমাধ্যমকে কোনোভাবেই বৈষম্যের শিকার হতে দেওয়া যাবে না।
- বাংলাদেশ অনলাইন মিডিয়া অ্যাসোসিয়েশনের ফার্মগেটের কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠার ১ যুগ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে, গণমাধ্যমকে মুক্তভাবে কথা বলার সুযোগ দিতে হবে : সুকোমল বড়ুয়া, কালের কণ্ঠ, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিপিডিয়ায় সুকোমল বড়ুয়া সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।