হুমায়রা হিমু
বাংলাদেশি অভিনেত্রী
হুমায়রা হিমু (২৩ নভেম্বর ১৯৮৫ — ২ নভেম্বর ২০২৩) ছিলেন একজন বাংলাদেশী টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। আমার বন্ধু রাশেদ (২০১১) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে তার অভিষেক ঘটে। চলচ্চিত্রের গল্পটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের উপর ভিত্তি করে তৈরি এবং চলচ্চিত্রে তার অসাধারণ অভিনয় সমালোচকদের ইতিবাচক সাড়া লাভ করে। তিনি অনেকগুলি টিভি নাটকে অভিনয় করেছেন, যেমন: ডিবি, সোনাঘাট, চেয়ারম্যান বাড়ি, বাটিঘর, শোনেনা সে শোনেনা ইত্যাদি।
উক্তি
সম্পাদনা- আমরা সবাই স্বার্থপর। ভালো অভিনয়শিল্পীও। এর জন্য আমাদের অস্কার পাওয়া উচিত। কারণ মৃত অভিনয়শিল্পীদের নিয়ে মিডিয়ায় ব্যবসা হয়। অনেক সময় অসত্য খবরও প্রকাশিত হয়। যা মোটেও উচিত নয়।
- মৃত্যু নিয়ে অভিনেত্রী হিমুর ৫ বছর আগের বক্তব্য ভাইরাল , সময় টিভি, ২ নভেম্বর ২০২৩
- আমরা কেউ সারা জীবন বেঁচে থাকব না। একদিন আমিও মারা যাব। আমাকে নিয়েও মিডিয়ায় নানা গল্প তৈরি হবে। সেই গল্প নিয়ে বানানো হবে খবরও। মৃত্যুর পর আমি তো থাকব না। ওপারে থাকব। প্রতিবাদও করতে পারব না। তাই আমি বেঁচে থাকা অবস্থায় লাইভে এসে সত্যি কথাগুলো বলতে চাই।
- মৃত্যু নিয়ে অভিনেত্রী হিমুর ৫ বছর আগের বক্তব্য ভাইরাল , সময় টিভি, ২ নভেম্বর ২০২৩
হুমায়রা হিমু নিয়ে উক্তি
সম্পাদনা- হিমুর খুব ইচ্ছা ছিল আমার একটা সিনেমায় অভিনয় করবে। সে প্রায় ফোন দিয়ে বলতো, আমি প্রযোজক ম্যানেজ করে দিব। তুমি গল্প রেডি করো। এমন প্রস্তাবে আমি অভ্যস্ত তাই কানের একদিক দিয়ে শুনে আরেকদিক দিয়ে বের করে নিজের কাজে ডুবে থাকাই অভ্যাস আমার। দুইজনই আত্মভোলা তাই আর কারোই মনে থাকতো না। কেটে যায় বছর বছর সময়।
- শাহনেওয়াজ কাকলী লেখেন উদ্ধৃত:সময় টিভি ৩ নভেম্বর ২০২৩
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিপিডিয়ায় হুমায়রা হিমু সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।