ডিপজল (জন্ম: ৬ এপ্রিল, ১৯৬২), বাংলাদেশী অভিনেতা, প্রযোজক, লেখক, রাজনীতিবিদ এবং ব্যবসায়ী। তিনি ৬ এপ্রিল, ১৯৬২ সালে ঢাকার মিরপুরের বাগবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। চলচ্চিত্র পরিচালক মনতাজুর রহমান আকবরের হাত ধরে চলচ্চিত্রে আগমন ঘটে তার। তিনি ফাহিম শুটিং স্পট, এশিয়া সিনেমা হল, পর্বত সিনেমা হল, জোবেদা ফিল্মস, পর্বত পিকচার্স-২, ডিপজল ফুড ইন্ডাস্ট্রিজের স্বত্বাধিকারী। তিনি বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে সক্রিয়। প্রথমে খল চরিত্রে অভিনয় করলেও চাচ্চু চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তিনি ভালো চরিত্রে অভিনয় শুরু করেন। ডিপজল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের হয়ে স্থানীয় ঢাকা ৯ নম্বর ওয়ার্ড এর কমিশনার নির্বাচিত হন ১৯৯৪ সালে। তবে বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর সমর্থক। তার বড় ভাই শাহাদাত হোসেন বাদশা তার নামে (ডিপজল পরিবহন) বাস সার্ভিস চালু করেন। ডিপজল বর্তমানে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

  • হাজতখানাটা এত নোংরা, চারপাশে দুর্গন্ধের ছড়াছড়ি। এখানে কীভাবে যে আসামিরা থাকে!
  • হিরোরা বয়স বাড়লে যদি ভিলেন হতে পারে, তাহলে ভিলেনদের বয়স বাড়লে হিরো হতে সমস্যা কোথায়?
  • আজকাল পোলাপান শিক্ষা দীক্ষা নিয়েও মজা করে। বিষয়টা হতাশার।
    • ২০২১-এ এআইইউবিতে অধ্যাপক হওয়ার গুজব প্রসঙ্গে, উদ্ধৃত: জাগো নিউজ
  • আমি চলচ্চিত্রের মানুষ। চলচ্চিত্রই আমার ধ্যান-জ্ঞান। এর বাইরে অন্যকিছু ভাবি না। তবে প্রযুক্তিকেও অস্বীকার করা যায় না। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নির্মাতারা ওয়েবসিরিজ নির্মাণ করে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি দিচ্ছেন। আমরাও পিছিয়ে থাকতে পারি না। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদেরও চলতে হবে।
    • ২ জানুয়ারি ২০২২-এ প্রকাশিত একটি সাক্ষাৎকারে, উদ্ধৃত: আরটিভি
  • শিল্পীর চলাফেরা হবে অন্য মানুষের চেয়ে একটু আলাদা। ভিন্ন সময়ে অনেকেই বিতর্কিত হয়েছেন। এগুলো মোটেও ঠিক না। তাদের কারণে অন্য সবার বদনাম হয়। ইন্ডাস্ট্রির ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
    • ১৪ জানুয়ারি ২০২২-এ প্রকাশিত সাক্ষাৎকারে, উদ্ধৃত: যুগান্তর
  • সিনেমা সিনেমার প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে দর্শকের কাছে পৌঁছানোর দরকার আছে। এ ক্ষেত্রে এমন কোনো প্রচার-প্রচারণা চালানো উচিত নয়, যা অতিরঞ্জিত এবং বিশ্বাসযোগ্য নয়। দর্শক হলে গিয়ে সিনেমাটি দেখে যদি প্রচার-প্রচারণার সঙ্গে মিল না পায়, তাহলে তারা হতাশ হয়। এটা তাদের কাছে ধোকা হয়ে দাঁড়ায়।
  • আমি একবাক্যে বলব, আর্জেন্টিনাকে পছন্দ করি। খেলা যারা পছন্দ করেন, তারা অবশ্যই আর্জেন্টিনাকে ভালোবাসবেন। আর্জেন্টিনাকে সমর্থন করবেন। ব্রাজিল করলে কষ্ট পাব আর আর্জেন্টিনা করলে ভালো লাগবে।
  • কই গেলো সেভেন আপ দলের ভাতিজারা লাইগা গেলো কেরাবেরা।
  • দর্শক আমাদের দেশের শিল্প ও সংস্কৃতির সিনেমাই দেখতে চায়। ইতোমধ্যে ‘হাওয়া’, ‘পরান’সহ আরও বেশ কিছু সিনেমা দিয়ে আমাদের ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে। সিনেমাগুলো কোটি কোটি টাকা ব্যবসা করেছে। যে সিনেমা হলের সংখ্যা ৪০-৫০ এ নেমে এসেছিল, এখন তা বেড়ে দ্বিগুণ-তিনগুণ হয়েছে। অনেকে এখন সিনেমা নির্মাণ করছেন।

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা