ধনঞ্জয় দাস কাঠিয়াবাবা
হিন্দু ধর্মগুরু,নিম্বার্ক সম্প্রদায়ের বৈষ্ণব, বাঙালি সাধক।
ধনঞ্জয় দাস কাঠিয়াবাবা (২০ নভেম্বর ১৯০১ - ১১ মে ১৯৮৩) ছিলেন একজন ভারতীয় হিন্দু সাধু এবং ধর্মীয় নেতা। তার প্রচারিত ধর্মীয় চিন্তাধারায় ছিল নিম্বার্ক সম্প্রদায়ের চিন্তাধারা। তার প্রধান শিষ্য স্বামী রাসবিহারীদাস কাঠিয়াবাবা মহারাজ ও অন্যান্য।
উক্তি
সম্পাদনা- গুরু পরমাত্মাই । এই জ্ঞানে উপাসনা করাই উত্তম।[উৎস প্রয়োজন]
- কলহ সর্ব্বদোষের আকর – অকল্যাণের মূল ।[উৎস প্রয়োজন]
- একান্ত গুরুনিষ্ঠ, গুরুগত প্রাণ শিষ্যের প্রারব্ধকৰ্ম্ম শ্রীগুরু কৃপা করিয়া অল্পের উপর দিয়া কাটাইয়া দেন ।[উৎস প্রয়োজন]
- শ্রীগুরু সৰ্ব্বদাই সহায় আছেন। দুর্ব্বলতা ত্যাগ করিয়া শ্রীগুরুর হইলে সব হইয়া যাইবে।[উৎস প্রয়োজন]
- নিজের সর্ব্বাবস্থায় তাঁহার উপর নির্ভর করিয়া তাঁহাতে আত্মসমর্পণ করিতে অভ্যাস করিবে, তাহা হইলে তাঁহার কৃপায় ধীরে ধীরে সব হইয়া যাইবে । হতাশ কখনও হইবে না।[উৎস প্রয়োজন]
- সংসারে থাকিয়াও যথার্থ কল্যাণ লাভ করা যায়, গৃহস্থাশ্রম সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ আশ্রম । এই আশ্রমে থাকিয়া যিনি গৃহস্থ ধর্ম পালন করিয়া যাইবেন এবং সংসারের সকল ভগবানেরই রূপ জানিয়া তাঁহাদের নির্লিপ্তভাবে সেবা করিতে অভ্যাস করিবেন, তিনি অন্তিমে শ্রীভগবানেরই চরণে স্থান পাইবেন ।[উৎস প্রয়োজন]
- ভগবানের নিয়ত্ত্বত্বে বিশ্বাস করিয়া ভক্তিশ্রদ্ধার সহিত শান্তচিত্তে নাম জপ অভ্যাস করিলে ক্রমশঃ অশুভভাব সমূহ কাটিয়া যাইবে ।[উৎস প্রয়োজন]
- তুমি কোন চিন্তা করিবে না। ভগবানের কাছে ধনী দরিদ্র সকলেই সমান। তিনি অন্তরের ভাবটিই দেখেন। তুমি অন্তরের সহিত তোমার মনোভাব তাঁকে জানাইবে, তাহা হইলে তিনি তোমার সহায় হইবেন। তোমার যেটুকুই সামর্থ্য, সেইটুকুই ভজন, তাহাতেই ভগবান প্রসন্ন হইবেন।[উৎস প্রয়োজন]
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিপিডিয়ায় ধনঞ্জয় দাস কাঠিয়াবাবা সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।
উইকিমিডিয়া কমন্সে ধনঞ্জয় দাস কাঠিয়াবাবা সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।