ল্যাংস্টন হিউজ

আমেরিকান লেখক ও সমাজকর্মী

জেমস মার্সার ল্যাংস্টন হিউজের জন্ম ১ ফেব্রুয়ারি, ১৯০১, মিসৌরির জপলিন শহরে। ওহিওর ক্লিভল্যান্ডে হাই স্কুলে পড়ার সময় তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন। ১৯২১ সালে হিউজ নিউ ইয়র্ক সিটির কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করেন। তিনি এতটাই অসন্তুষ্ট ছিলেন যে এক বছর পরে তিনি স্কুল ছেড়ে দেন। এরপরই তিনি হারলেম অন্বেষণ করা শুরু করেন, যেখানে বেশিরভাগ কালো চামড়ার লোক বসবাস করতো। সেখানে তিনি আফ্রিকান আমেরিকানদের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে লিখতে আগ্রহী অন্যান্য ব্যক্তিদের দেখা পান। লেখক হিসেবে হিউজের কর্মজীবন শুরু হয় ১৯২৫ সালে। লিন্ডসে হিউজের কাজের প্রতি দেশের মনোযোগ আকর্ষণ করতে সাহায্য করেছিল। এরপর হিউজ পেনসিলভানিয়ার অক্সফোর্ডের লিঙ্কন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার জন্য বৃত্তি পান। তিনি ১৯২৯ সালে স্নাতক হন। লেখক ল্যাংস্টন হিউজ ছিলেন হারলেম রেনেসাঁর একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব । একজন আফ্রিকান আমেরিকান শিল্পী যিনি লিখেছেন সাধারণ কৃষ্ণাঙ্গদের সুখ-দুঃখের কথা। তিনি তার কবিতার জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। কবিতা ছাড়াও, হিউজ উপন্যাস, নাটক, প্রবন্ধ, ছোট গল্প এবং শিশুদের বইও লিখেছেন। তিনি ২২ মে, ১৯৬৭ সালে নিউইয়র্ক সিটিতে মারা যান।

ল্যাংস্টন হিউজ
  • নিজের স্বপ্নকে আকড়ে ধর।
  • যদি স্বপ্ন মারা যায়, তবে জীবন হয়ে যায় ডানা-ভাঙ্গা পাখির মতো।
  • স্বপ্ন চলে গেলে, জীবন পরিণত হয় অনুর্বর ভূমিতে।

ল্যাংস্টন হিউজ সম্পর্কে উক্তি

সম্পাদনা
  • হিউজের জেন্ডার নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে বিতর্ক রয়েছে, একজন কথিত কৃষ্ণাঙ্গ পুরুষ প্রেমিকে নিয়ে লেখা সমকামী বৈশিষ্টমূলক সংকেতযুক্ত অপ্রকাশিত কবিতা খুঁজে পাওয়া গিয়েছে যা তার সমকামিতার বিষয়টিকে ইঙ্গিত করে। তাঁর প্রাথমিক জীবনের জীবনীকার আর্নল্ড রামপারসাড মন্তব্য করেছেন যে হিউজ তাঁর জীবন এবং কাজে আফ্রিকান আমেরিকান পুরুষদের প্রতি অগ্রাধিকার প্রদর্শন করেছিলেন, তবে তিনি সম্ভবত অযৌনচিত্ত ছিলেন।

আরও দেখুন

সম্পাদনা

ডেভিড হারবার্ট লরেন্স

বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়

কাজী নজরুল ইসলাম

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা