শরৎ
বাংলার বছরের তৃতীয় ঋতু
শরৎ বাংলার ষড়ঋতুর তৃতীয় ঋতু। ভাদ্র ও আশ্বিন মাস মিলে শরৎ ঋতু। পৃথিবীর চারটি প্রধান ঋতুর একটি হচ্ছে শরৎ ঋতু। উত্তর গোলার্ধে সেপ্টেম্বর মাসে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে মার্চ মাসে শরৎ ঋতুর আগমন হয়।
উক্তি
সম্পাদনা- এসেছে শরৎ, হিমের পরশ
লেগেছে হাওয়ার ’পরে।
সকাল বেলায় ঘাসের আগায়
শিশিরের রেখা ধরে।
আমলকী-বন কাঁপে, যেন তার
বুক করে দুরু দুরু।
পেয়েছে খবর, পাতা-খসানোর
সময় হয়েছে শুরু।
- ভোলা স্বপন সফল হ’ল
সোনার শরৎ-শেষে গো!
যে আলোকে কাঁদন হরে
শিউলি মরে—হেসে গো!
- ঐ এলো ঐ এলো
শরতের রোদ্দুর—
বাদলের সাড়া নেই,
আজ তারা কদ্দুর?
- বরষার শেষে ওই শরৎ আসিল।
অভিনব কি মাধুরী ধরণী ধরিল॥
সজল জলদজালে করি বিদূরিত।
ধরায় শরৎ ঋতু হল উপনীত॥
- আজকের সব কথা পরিণাম আর সম্ভাব্যের;
শরতের অবকাশে শোনা যায় আকাশের বাঁশরী,
কিন্তু বাঁশরী বৃথা, জমবে না আজ কোনো আসর-ই।
আরও দেখুন
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিপিডিয়ায় শরৎ সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।
উইকিঅভিধানে শরৎ শব্দটি খুঁজুন।