শেখ মুজিবুর রহমান
বাংলাদেশের ১ম রাষ্ট্রপতি ও ২য় প্রধানমন্ত্রী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রধান নেতা
(মুজিবুর রহমান থেকে পুনর্নির্দেশিত)
শেখ মুজিবুর রহমান (১৭ মার্চ ১৯২০ – ১৫ আগস্ট ১৯৭৫) বাংলাদেশী রাজনৈতিক নেতা ছিলেন। তিনি বাংলাদেশের জাতির জনক। তার উপাধি হল বঙ্গবন্ধু। তিনি জনগণের কাছে শেখ সাহেব অথবা শেখ মুজিব হিসেবে পরিচিত। তার কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী।

উক্তি
সম্পাদনা- এবারের সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা!
- ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চের ভাষণে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র- দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, প্রকাশসাল- ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৬ বঙ্গাব্দ), পৃষ্ঠা ৭০৬
- সাত কোটি মানুষকে দাবায়ে রাখতে পারবা না। আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবা না।
- ১৯৭১ সালের ৭ই মার্চের ভাষণে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র- দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, প্রকাশসাল- ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৬ বঙ্গাব্দ), পৃষ্ঠা ৭০৫
- বাংলাদেশের সব বাড়ীই আমার বাড়ী।
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র- দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, প্রকাশসাল- ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৬ বঙ্গাব্দ), পৃষ্ঠা ৭৬৩
- আমাদের মনে এই বিশ্বাস আছে, পূর্ববঙ্গে যদি অসাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে পারি তাহলে হিন্দিভাষীদের দ্বারা শাসিত এবং নির্যাতিত পশ্চিমবঙ্গ, আসাম, ত্রিপুরাও একসময় স্বাধীন বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্ত হতে ইচ্ছুক হবে।
- বাংলাদেশ বিপ্লবী পরিষদের আঁকা স্বাধীন বাংলার পতাকা প্রসঙ্গে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরীর সাথে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান [১]
- এটা ১৯৪৭ সালের কথা। তখন আমি মিস্টার সোহরাওয়ার্দীর দলে ছিলাম। তিনি এবং শরৎচন্দ্র বসু একটি অখন্ড বাংলা চান। আমিও চাই সকল বাঙালির জন্য একটি দেশ। বাঙালিরা ঐক্যবদ্ধ থাকলে কী না করতে পারত! তারা বিশ্ব জয় করতে পারত।
- অন্নদাশঙ্কর রায়ের এক প্রশ্নের উত্তরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এটি বলেছিলেন।[২]
- মানুষকে ভালোবাসলে মানুষও ভালোবাসে। যদিও সামান্য ত্যাগ স্বীকার করেন, তবে জনসাধারণ আপনার জন্য জীবন দিতেও পারে।[উৎস প্রয়োজন]
- আমার সবচেয়ে বড় শক্তি আমার দেশের মানুষকে ভালবাসি, সবচেয়ে বড় দূর্বলতা আমি তাদেরকে খুব বেশি ভালবাসি।[উৎস প্রয়োজন]
- প্রধানমন্ত্রী হবার কোন ইচ্ছা আমার নেই। প্রধানমন্ত্রী আসে এবং যায়। কিন্তু, যে ভালোবাসা ও সম্মান দেশবাসী আমাকে দিয়েছেন, তা আমি সারাজীবন মনে রাখব।
- সাত কোটি বাঙ্গালির ভালোবাসার কাঙ্গাল আমি। আমি সব হারাতে পারি, কিন্তু বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসা হারাতে পারবনা।[উৎস প্রয়োজন]
- পাট, চা ইত্যাদিসহ আমাদের যা প্রয়োজন বাংলাদেশেই তা আছে।
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্র- দ্বিতীয় খণ্ড, প্রকাশক- হাক্কানী পাবলিশার্স, ঢাকা, প্রকাশসাল- ২০০৯ খ্রিস্টাব্দ (১৪১৬ বঙ্গাব্দ), পৃষ্ঠা ৭৬৩
- বিশ্ব দুই শিবিরে বিভক্ত-শোষক আর শোষিত। আমি নিঃসন্দেহে শোষিতের পক্ষে।[উৎস প্রয়োজন]
- এই স্বাধীন দেশে মানুষ যখন পেট ভর খেতে পাবে, পাবে মর্যাদাপূর্ণ জীবন: তখনই শুধু এই লাখো শহীদের আত্মা তৃপ্তি পাবে।[উৎস প্রয়োজন]
- দেশ থেকে সর্বপ্রকার অন্যায়, অবিচার ও শোষণ উচ্ছেদ করার জন্য দরকার হলে আমি আমার জীবন উৎসর্গ করব।[উৎস প্রয়োজন]
- আমি যদি বাংলার মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে না পারি, আমি যদি দেখি বাংলার মানুষ দুঃখী, আর যদি দেখি বাংলার মানুষ পেট ভরে খায় নাই, তাহলে আমি শান্তিতে মরতে পারব না।[উৎস প্রয়োজন]
- এ স্বাধীনতা আমার ব্যর্থ হয়ে যাবে যদি আমার বাংলার মানুষ পেট ভরে ভাত না খায়। এই স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি বাংলার মা-বোনেরা কাপড় না পায়। এ স্বাধীনতা আমার পূর্ণ হবে না যদি এদেশের মানুষ যারা আমর যুবক শ্রেণী আছে তারচ চাকরি না পায় বা কাজ না পায়।[উৎস প্রয়োজন]
- আমাদের চাষিরা হল সবচেয়ে দুঃখী ও নির্যাতিত শ্রেণী এবং তাদের অবস্থার উন্নতির জন্যে আমাদের বিরাট অংশ অবশ্যই তাদের পেছনে নিয়োজিত করতে হবে।[উৎস প্রয়োজন]
- যিনি যেখানে রয়েছেন, তিনি সেখানে আপন কর্তব্য পালন করলে দেশের মধ্যে বিশৃঙ্গলা সৃষ্টি হতে পারেনা।[উৎস প্রয়োজন]
- সরকারি কর্মচারীদের জনগণের সাথে মিশে যেতে হবে। তারা জনগণের খাদেম, সেবক, ভাই। তার জনগণের বাপ, জনগণের ছেলে, জনগণের সন্তান। তাদের এই মনোভাব নিয়ে কাজ করতে হবে।[উৎস প্রয়োজন]
- সমস্ত সরকারী কর্মচারীকেই আমি অনুরোধ করি, যাদের অর্থে আমাদের সংসার চলে তাদের সেবা করুন।[উৎস প্রয়োজন]
- গরীবের উপর অত্যাচার করলে আল্লাহর কাছে তার জবাব দিতে হবে।[উৎস প্রয়োজন]
- জীবন অত্যন্ত ক্ষণস্থায়ী। এই কথা মনে রাখতে হবে। আমি বা আপনারা সবাই মৃত্যুর পর সামান্য কয়েক গজ কাপড় ছাড়া সাথে আর কিছুই নিয়ে যাব না।তবে কেন আপনার মানুষকে শোষণ করবেন, মানুষের উপর অত্যাচার করবেন?[উৎস প্রয়োজন]
- গণ-আন্দোলন ছাড়া, গণ-বিপ্লব ছাড়া বিপ্লব হয়না।
- পবিত্র ধর্মকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না।[উৎস প্রয়োজন]
- আমাদেরকে সোনার দেশের সোনার মানুষ হতে হবে।
- আমাদের আদর্শ পরিষ্কার। আদর্শের ভিত্তিতে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। এই আদর্শের ভিত্তিতে এদেশ চলবে।
- মানুষের উপর মানুষের শোষণ, অঞ্চলের উপর অঞ্চলের শোষণের অবসান ঘটাতে হবে।
- আমরা যেন পশু না হই। লেখাপড়া শিখে যেন মানুষ হই।
- আমি বাঙালি,বাংলা আমার ভাষা। এই বাংলায় যেন জীবনের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে পারি।
- দুর্নীতিবাজদের যদি খতম করতে পারেন তা হলে বাংলাদেশের শতকরা ২৫ থেকে ৩০ ভাগ দুঃখ চলে যাবে।
- বাঙালি জাতীয়তাবাদ না থাকলে আমাদের স্বাধীনতার অস্তিত্ব বিপন্ন হবে।
- আপনাদের জন্য চব্বিশ ঘণ্টা কাজ করেও আমি ক্লান্ত বোধ করি না।
- এই রাষ্ট্রের মানুষ হবে বাঙালি। তাদের মূলমন্ত্র সবার উপরে মানুষ সত্য,তাহার উপরে নাই।
- রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের চারটি জিনিসের প্রয়োজন,তা হচ্ছে: নেতৃত্ব, ম্যানিফেস্টো বা আদর্শ, নিঃস্বার্থ কর্মী এবং সংগঠন।
- বাংলার মাটিতে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবেই।
- ভিক্ষুক জাতির অস্তিত্ব থাকে না। বিদেশ থেকে ভিক্ষা করে এনে দেশকে গড়া যাবে না। দেশের মধ্যেই পয়সা করতে হবে।
- সাংস্কৃতিক স্বাধীনতা ছাড়া রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা অর্থহীন।[উৎস প্রয়োজন]
- যে মানুষ মৃত্যুর জন্য প্রস্তত, কেউ তাকে মারতে পারে না।
- আপনি চাকরি করেন, আপনার মাইনে দেয় গরিব কৃষক, আপনার মাইনে দেয় ঐ গরিব শ্রমিক। আপনার সংসার চলে ঐ টাকায়। আমরা গাড়ি চড়ি ঐ টাকায়। ওদের সম্মান করে কথা বলুন। ইজ্জত করে কথা বলুন। ওরাই মালিক, ওদের দ্বারাই আপনাদের সংসার চলে।
- ১৯৭৫ সালের ২৬শে মার্চ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ।
- আমরা তাকাব এমন এক পৃথিবীর দিকে, যেখানে বিজ্ঞান ও কারিগরি জ্ঞানের বিস্ময়কর অগ্রগতির যুগে মানুষের সৃষ্টি ক্ষমতা ও বিরাট সাফল্য আমাদের জন্য এক শঙ্কামুক্ত উন্নত ভবিষ্যৎ গঠনে সক্ষম।
- ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে প্রদত্ত ভাষণে। [৩]
মুজিব সম্পর্কে উক্তি
সম্পাদনা- আমি হিমালয় দেখিনি। কিন্তু আমি শেখ মুজিবকে দেখেছি। ব্যক্তিত্বে এবং সাহসে, এই মানুষটি হিমালয়। এইভাবে হিমালয় প্রত্যক্ষ করার অভিজ্ঞতা আমার হয়েছে।
- যতকাল রবে পদ্মা যমুনা গৌরী মেঘনা বহমান ততকাল রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান।
- যাদের নেতৃত্বে ভারত স্বাধীনতা পেয়েছে,বঙ্গবন্ধু তাদের চেয়েও বড় নেতা।
- অটল বিহারী বাজপেয়ী[উৎস প্রয়োজন]
- অতিদর্প নেপোলিয়নেরও ছিল, জুলিয়াস সীজারেরও ছিল। লোকে সে দোষ ভুলে গেছে। মনে রেখেছে শুধু এই উপকথা যে নেপোলিয়নের যুগটাই ছিল ফরাসীদের সব চেয়ে গর্বের যুগ। আর জুলিয়াস সীজারের যুগটাই ছিল রোমানদের সব চেয়ে গৌরবের যুগ। তেমনি বাংলাদেশের নাগরিকরাও মনে রাখবে এই উপকথা যে মুজিবের যুগটাই ছিল তাদের সব চেয়ে পৌরুষের যুগ। … মুজিব ছিলেন বাংলাদেশের আত্মা। তিনি রেখে গেছেন একটা ষবমবহফ। বাংলাদেশ চিরকাল সেটা স্মরণ রাখবে।
- ১৯৪৬ সালে ভারত ভাগের সময় তৎকালীন মুসলিম লীগ নেতা আবুল হাশেম এবং কংগ্রেস নেতা শরৎচন্দ্র বসু মিলে এই স্বাধীন যুক্ত বাংলা গঠনের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কংগ্রেস ও মুসলিম লীগের নেতাদের চাপে তা সফল হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাফল্য এই, তিনি বাংলাদেশের অর্ধাংশকে স্বাধীন করেছেন। কিন্তু বাঙালি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে তার খণ্ডিত দেশটিকে গড়ে তোলার আগেই তাকে হত্যা করা হয়।
- তারপর ছয় দফার আন্দোলনকে শেষ পর্যন্ত স্বাধীনতা আন্দোলনে পরিণত করায় বঙ্গবন্ধু আজ বিশ শতকের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। কিন্তু যে স্বাধীন বাংলার কল্পনা তার মনে ছিল তা আজ পর্যন্ত পূর্ণ হয়নি। পূর্ব পাকিস্তানে অনবরত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামা দেখে পশ্চিমবঙ্গ ও আসামের বাঙালিদের মনে ভয় ঢুকে গেছে এবং তারাও সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামায় রত হয়েছে।
- আবদুল গাফফার চৌধুরী। [৬]
- সবাইকে মহান স্বাধীনতা দিবসের আন্তরিক শুভেচ্ছা। ফ্যাক্ট: স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে বিতর্কের একটি কারণ হচ্ছে আমরা আমাদের ইতিহাসকে যে যার মত করে ব্যবহার করেছি নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য। ফ্যাক্ট: আমাদের স্বাধীনতা এসেছে একটি রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে এবং সেই মুক্তিযুদ্ধের আগে ২৩ বছরের একটি স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস রয়েছে যার রাজনৈতিক নেতৃত্ব দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু এবং বঙ্গবন্ধুই ছিলেন মানুষের স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রতীক। ফ্যাক্ট: ২৫শে মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হন, কিন্তু গ্রেফতারের পূর্বে তিনি স্বাধীনতার ঘোষণা পত্রে সাক্ষর করেননি এবং তাজউদ্দীন আহমদের নিয়ে যাওয়া টেইপ রেকর্ডারে ঘোষণা দিতে রাজি হননি। এর ফলে সাময়িক ভাবে রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয় এবং পুরো জাতি দিশেহারা হয়ে পরে। এমতাবস্থায় মেজর জিয়াউর রহমান নিজ উদ্যোগে নিজের নামে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন এবং পরবর্তীতে আরেকবার ঘোষণা সংশোধন করে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে ঘোষণা দেন। মেজর জিয়াউর রহমানের কন্ঠে স্বাধীনতার ঘোষণা সকলকে অনুপ্রাণিত করে। পাশাপাশি এম এ হান্নান সহ কয়েকজন ঘোষণা দেন কিন্তু মেজর জিয়াউর রহমান এর ঘোষণা অনেক বেশি মানুষের কাছে পৌঁছায় আর তিনি সামরিক অফিসার হবার কারণে ভিন্ন তাৎপর্য বহন করে বিশেষ করে বাঙালি সেনা, ই পি আর সেনা এবং পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের জন্য। এরই ধারাবাহিকতায় তাজউদ্দীন আহমদ এবং সৈয়দ নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠন হয় ১০ই এপ্রিল ১৯৭১ এবং শপথ নেয় ১৭ই এপ্রিল ১৯৭১। এই সরকারের রাজনৈতিক নেতৃত্বেই সামরিক যুদ্ধ, কূটনীতি, প্রশাসন সহ সকল কার্যকলাপ পরিচালিত হয় এবং দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে আমরা আমাদের স্বাধীনতা অর্জন করি ১৬ই ডিসেম্বর ১৯৭১।
- সোহেল তাজ, ২৬ মার্চ ২০২৫, ফেসবুক পোস্টে [৭]
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাউইকিপিডিয়ায় শেখ মুজিবুর রহমান সম্পর্কিত একটি নিবন্ধ রয়েছে।
উইকিসংকলনে শেখ মুজিবুর রহমান রচিত অথবা সম্পর্কিত রচনা রয়েছে।
উইকিমিডিয়া কমন্সে শেখ মুজিবুর রহমান সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।